আদর করে নাম রাখা হয়েছে ‘নবাব’। অতি আদর যত্নে লালন পালন করে বড় করে তোলা হয়েছে আদরের
নবাবকে। যেমন নাম তেমন তার আচরণ। চালচলন ও ওঠাবসা যেন নবাবি হালতের। পটিয়ায় ২৭ মণ
ওজনের ‘শাহী ওয়াল জাতের এ গরুর দাম হাকা হয়েছে বিশ লাখ টাকা। কোরবানির জন্য প্রস্তুত করা
সুন্দর এ ‘নবাব’ কে দেখতে প্রতিদিন অনেক উৎসুক ও কৌতূহলী মানুষ ভিড় করছে। যথাযথ দাম পেলে বাজারে না নিয়ে খামার থেকেই ‘নবাব’ কে বিক্রি
করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন
খামারের মালিক ও শ্রমিকরা। পটিয়া উপজেলার
পৌরসদরের বিওসি রোড আমির এগ্রোতে বেড়ে সংলগ্ন শাহ উঠেছে ‘নবাব’।
এই আলোতে অন্যান্য গরুর সাথেই প্রাকৃতিক খাদ্য খেয়ে বেড়ে উঠেছে এ গরুটি সরেজমিনে দেখা যায়, খামারে নাদুশনুদুশ বিশালাকৃতির শরীর নিয়ে হেলে দুলে
হাঁটছে ঐ গরুটি। যেমন নাম তেমন যেন তার নামের সদাচারণ। এস এ এগ্রোর মালিক সৌখিন খামারি
পটিয়া পৌরসভার কাউন্সিলর শেখ সাইফুল ইসলাম জানান, ‘শাহী ওয়াল’ জাতের এ গরুটিকে অনেক ছোট অবস্থায় ৮-১০ মাস পূর্বে ক্রয় করা হয়েছিল। এটি
আস্তে আস্তে বড় হতে থাকলে গরুটির সুন্দর ও সুঠাম দেহের জন্য খামারের কর্মচারীরা আদর করে নাম রাখেন
‘নবাব’। তিনি আরো জানান, অনেক খাবার আছে যেগুলো গরু মহিষ বা প্রাণীকে খাওয়ালে চর্বি বেড়ে যায়। আমি
আমার খামারে এসব খাবার সম্পূর্ণ বাদ
দিয়েছি। স্বাভাবিক ও প্রাকৃতিক এবং দানাদার খাবার দিয়ে গরু গুলোকে কোরবানির জন্য বড় করে তুলেছি।
মোটামুটি লাভ পেলেই ক্রেতাদের ছেড়ে দিচ্ছি।