ইডকলের রুফটপ সলার সিস্টেম সম্ভাবনা এবং সুবিধা বিষয়ক কর্মশালা

বিশেষ প্রতিনিধিঃ মোবারক হোসেন ভূঁইয়া
  • Update Time : মঙ্গলবার, ৭ মার্চ, ২০২৩
  • ৩৬ Time View

রুফটপ সলার সিস্টেম সম্ভাবনা এবং সুবিধা বিষয়ক কর্মশালা ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড (ইডকল) আজ ৭ মার্চ (মঙ্গলবার) চট্টগ্রামের রেডিসন ব্লু হোটেলে রুফটপ সোলার সিস্টেম স্থাপনের ওপর এক কর্মশালার আয়োজন করে। চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (সিসিআই) এর সদস্যদের মাঝে রুফটপ সোলার প্রযুক্তিকে উৎসাহিত করাই ছিল কর্মশালার উদ্দেশ্য। গ্রিডের তুলনায় সোলার রুফটপ এর মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ব্যায় কম। বিদ্যুতের মূল্য ভবিষ্যতে বাড়তে পারে বিবেচনায় সোলার রুফটপ থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ অর্থনৈতিকভাবে আরও সাশ্রয়ী হতে পারে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। ইডকলের নির্বাহী পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আলমগীর মোরসেদ এবং চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি (সিসিআই) সভাপতি মাহবুবুল আলম, তাদের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।বাংলাদেশ সরকার ২০৩০ সালের মধ্যে নবায়নযোগ্য জ্বালানী উৎস থেকে ৪,২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। ইডকলের নির্বাহী পরিচালক ও প্রধান নর্বিাহী কর্মকর্তা আলমগীর মোরসেদ বলেন, – নবায়নযোগ্য শক্তি প্রকল্পের অধীনে, ইডকল শুধুমাত্র বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানকে কম খরচে অর্থায়নই করে না, বরং শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলিকে প্রযুক্তিগত সহায়তা, মানসম্পন্ন সরঞ্জাম ক্রয় এবং সক্ষমতা বৃদ্ধিও প্রদান করে, যা এই সেক্টরের উন্নয়নের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রুফটপ সোলার উৎস থেকে বাংলাদেশের ৪,০০০ মেগাওয়াটেরও বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে। ইডকল ২০২৫ সাল নাগাদ ৩০০ মেগাওয়াটপিক রুফটপ সোলার প্রকল্পে অর্থায়ন করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারন করেছে।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

এই মহৎ ব্যক্তিটির নাম কাজী সফিউল হাসান সজিব মহরম কাজী জসীমউদ্দীনের ছেলে দেবিদ্বার উপজেলা এলাবাদ ইউনিয়নের ফুলতলী গ্রামের কৃতি সন্তান রমজান মাসে একটি মহৎ কাজ করে যাচ্ছেন তিনি রোজার প্রথম দিন থেকে পুরো মাস ওনার প্রতিষ্ঠানের কুমিল্লা হাইওয়ে হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট এবং আলতাজের হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট ১২০ প্লেট ইফতার সামগ্রী একদম ফ্রি খাওয়াচ্ছে গাড়ির স্টাফদের কে এবং যাত্রীদেরকে। যাত্রীদের চাহিদা অনুযায়ী আরো প্লেট বাড়ানো হবে তিনি বলেন রমজান মাসে সকল ব্যবসায়ীরা ইফতার সামগ্রী অনেক উচ্চ দামে বিক্রি করে অনেক অসহায় যাত্রী ইফতারের সময় হোটেলে না ঢুকে বাইরে দাঁড়িয়ে থাকে ইচ্ছা থাকলেও টাকার অভাবে কিনে খেতে পারে না এসব ভেবে আমি এই উদ্যোগটি নিয়েছি ইফতারের দাম প্রসঙ্গে তিনি বলেন যাদের মনের মধ্যে এ নিয়ে কোন দ্বিধা বা সংশোচন না থাকে এই কারণে দান বাক্স মধ্যে টাকা দিয়ে যেতে পারবেন ওই টাকা মসজিদে দান করা হবে এটি দয়া বা দানের পর্যায়ে পড়বে না যেখানে রমজান মাসে এলে আমাদের দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে নিত্যপূর্ণের দাম বাড়ানো এক অসুস্থ প্রতিযোগিতা শুরু হয় সেখানেই এই মানুষটি এই মহতী উদ্যোগ অবশ্যই সাধুবাদ পাওয়ার দাবিদার শ্রদ্ধা জানাই এই ভালো মানুষটিকে আল্লাহ পাক আপনার বাবাকে জান্নাত নসিব করুক এবং আপনাকে সবসময় ভালো রাখুক।

এই মাহে রমজান উপলক্ষে ফ্রী ইফতার খাওয়াচ্ছেন কুমিল্লা হাইওয়ে হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট