ভূয়া সার্টিফিকেট পেশ করে পটিয়া বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডে চাকুরী নেন – ইউসুপ নবী

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • Update Time : শনিবার, ১৮ মার্চ, ২০২৩
  • ২৩ Time View

ভূয়া সার্টিফিকেট পেশ করে পটিয়া বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডে চাকুরী নেন ইউসুপ নবী । জন্ম সনদ অনুযায়ি ৪ বছর বযসে তিনি এস. এস. সি. পাশ করেন তথ্য সূত্রে  জানা যায়, মোঃ ইউসুপ নবী চট্টগ্রাম বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের বিতরণ বিভাগে সাহায্যকারী পদে চাকুরী করছেন। ৩০/০৫/২০১০ তারিখে চাকুরী নেয়ার সময় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির শর্তানুযায়ী বয়স থাকার কথা যেখানে সর্বোচ্চ ৩০ বছর সেখানে তখন তর বয়স ছিল ৪১ বছর ১ মাস ২২ দিন।তিনি ১১ বছর ১১ মাস ২৫ দিন কমিয়ে নকল সার্টিফিকেট প্রদান করে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড ( বিউবো ) এ  চাকুরী নেন। জানা যায়, ইউসুপ নবী চাকুরী নেয়ার জন্য যে কাগজ পত্র জমা দেন সেগুলোর মধ্যে একটার সাথে অন্যটির জন্ম তারিখের কোন মিল নেই। উল্লেখ আছে তিনি এস এস সি পাশ করেন ১৯৮৬ সালে অপরপক্ষে তার ৮ম শ্রেণির প্রত্যয়ন পত্রে উল্লেখ আছে তার জন্ম তারিখ ০৩/০৫/১৯৮২ । তার মানে সার্টিফিকেট অনুযায়ী বলা যায় তিনি ৪ বছর বয়সে এস এস সি পাশ করেন। আবার ১৯৮৮ সালে অনুষ্ঠিত এইচ এস সি পরীক্ষায় তিনি  জন্ম তারিখ উল্লেখ করেন ০৮/০৫/৭০ ইং । যাহা পরিপূর্ণভাবে গড়মিল পরিলক্ষিত হয়। বিশেষ ভাবে উল্লেখ্য, রতনপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এস এস সি এবংবোয়ালখালীর জলিল আম্বিয়া কলেজ থেকে এইচ এস সি  পাশ করা আসল  সার্টিফিকেটে উল্লেখ করা জন্ম তারিখ অনুযায়ী তার বয়স হয় ৪১ বছর। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের নিয়োপত্রের শর্তানুযায়ী প্রকৃত বয়স ১১ বছর বেশি হওয়ার কারনে তিনি ১১ বছর কমিয়ে নকল সার্টিফিকেট তৈরি করেন। যাহাতে বয়স উল্লেখ করা হয় ৩০ বছর।এই নকল সার্টিফিকেট পেশ করে তিনি বিউবোতে বিতরণ বিভাগে সাহায্যকারী পদে চাকুরী নেন। এ ব্যাপারে পর পর ২ বার তদন্ত হওয়ার পরেও কোন পদক্ষেপ নিচ্ছেনা উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ। তিনি এখনও পর্যন্ত বহাল তরবিয়াতে রয়েছেন উক্ত পদে।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

এই মহৎ ব্যক্তিটির নাম কাজী সফিউল হাসান সজিব মহরম কাজী জসীমউদ্দীনের ছেলে দেবিদ্বার উপজেলা এলাবাদ ইউনিয়নের ফুলতলী গ্রামের কৃতি সন্তান রমজান মাসে একটি মহৎ কাজ করে যাচ্ছেন তিনি রোজার প্রথম দিন থেকে পুরো মাস ওনার প্রতিষ্ঠানের কুমিল্লা হাইওয়ে হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট এবং আলতাজের হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট ১২০ প্লেট ইফতার সামগ্রী একদম ফ্রি খাওয়াচ্ছে গাড়ির স্টাফদের কে এবং যাত্রীদেরকে। যাত্রীদের চাহিদা অনুযায়ী আরো প্লেট বাড়ানো হবে তিনি বলেন রমজান মাসে সকল ব্যবসায়ীরা ইফতার সামগ্রী অনেক উচ্চ দামে বিক্রি করে অনেক অসহায় যাত্রী ইফতারের সময় হোটেলে না ঢুকে বাইরে দাঁড়িয়ে থাকে ইচ্ছা থাকলেও টাকার অভাবে কিনে খেতে পারে না এসব ভেবে আমি এই উদ্যোগটি নিয়েছি ইফতারের দাম প্রসঙ্গে তিনি বলেন যাদের মনের মধ্যে এ নিয়ে কোন দ্বিধা বা সংশোচন না থাকে এই কারণে দান বাক্স মধ্যে টাকা দিয়ে যেতে পারবেন ওই টাকা মসজিদে দান করা হবে এটি দয়া বা দানের পর্যায়ে পড়বে না যেখানে রমজান মাসে এলে আমাদের দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে নিত্যপূর্ণের দাম বাড়ানো এক অসুস্থ প্রতিযোগিতা শুরু হয় সেখানেই এই মানুষটি এই মহতী উদ্যোগ অবশ্যই সাধুবাদ পাওয়ার দাবিদার শ্রদ্ধা জানাই এই ভালো মানুষটিকে আল্লাহ পাক আপনার বাবাকে জান্নাত নসিব করুক এবং আপনাকে সবসময় ভালো রাখুক।

এই মাহে রমজান উপলক্ষে ফ্রী ইফতার খাওয়াচ্ছেন কুমিল্লা হাইওয়ে হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট